তারেক জিয়ার সমাবেশ স্থল প্রস্তুত, নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দের জোয়ার

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৩, ২০২৫

  • শেয়ার করুন

দীর্ঘ ১৭ বছর তিন মাস ১৪ দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরছেন। তারেক রহমানকে বরণ করতে প্রস্তুত দেশবাসী, সংবর্ধনা জানাতে তৈরি হচ্ছে মঞ্চ।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগামী ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান বাংলাদেশে আসাকে কেন্দ্র করে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচল ৩০০ফিট এলাকায় নান্দনিক সভা মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। সভামঞ্চ এলাকা দেখতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ছুটে আসছে নেতা-কর্মীরা। তাদের চোখে মুখে আনন্দের ছাপ।
নেতা-কর্মী – সমর্থকসহ সাধারণ মানুষের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকার এই ভেন্যুটি গত এক সপ্তাহ ধরে দফায় দফায় পরিদর্শন করেন বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা। আজ সকালে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম- মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহম্মেদ পূর্বাচলের ৩০০ফিট তারেক রহমানের সভা মঞ্চ প্রদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে গণসংবর্ধনা জানাতে ৩০০ফিটে প্রায় অর্ধ কোটি নেতা-কর্মীর পাশাপাশি সমর্থকদের সমাগম হবে।

এ ছাড়াও গত কয়েক দিন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সালাউদ্দিন আহমেদসহ দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ গণ সমাবেশ স্থলের প্রস্তুতি পরিদর্শন করেন।

আগামী ২৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে সফল করার লক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি’র আহ্বায়ক আমিনুল হক, যুগ্ন-আহবায়ক জাহাঙ্গীর হোসেন,যুগ্ম- আহ্বায়ক এম কফিল উদ্দিন, যুগ্ন-আহ্বায়ক আখতার হোসেন,যুগ্ম-আহ্বায়ক আফাজ উদ্দিন, দক্ষিণখান থানা বিএনপির আহবায়ক হেলাল তালুকদার, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামিল হোসেন, যুবলীগ যুবদল নেতা শিমুল আহমেদসহ ঢাকা-১৮ আসনের সকল থানার বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন তারেক রহমানের এ প্রত্যাবর্তন যেমন ভাবে বিশ্বের সবচেয়ে কাঙ্খিত পত্যাবর্তন, ঠিক তেমনিভাবে এটি হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বর্ণাঢ্য প্রত্যাবর্তন ইনশাআল্লাহ।
জানা যায়, প্রায় ৫০ লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে হয়েছে। এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দে উচ্ছ্বাসের জোয়ার বয়ে চলছে।
নারী নেত্রীরা বলেন, ২৫ ডিসেম্বর আমরা ঈদের দিনের মতো খুশি পালন করবো। সাড়া জাতি ঐ দিন খুশির জোয়ারে ভাসবে।

পূর্বাচলের ৩০০ফিটের ভেন্যু দেখতে আসা নেতাকর্মীরা বলেন,আমরা এসেছি আমাদের নেতার মঞ্চ দেখতে। তারা বলেন,আজ আমরা অত্যন্ত খুশি, আমাদের তরুণ প্রজন্মের নেতাকর্মীরা তারেক রহমানকে ১৭ বছর যাবত দেখি না,আমরা এ-তোটাই খুশি যে বলারও ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।

প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানা যায়, তারেক রহমানকে ঘিরে ‘বিশেষ নিরাপত্তা বলয়’ নির্ধারণ হয়েছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবসান হতে চলেছে তারেক রহমানের নির্বাসিত জীবনের। কাটা হয়েছে উড়োজাহাজের টিকিট। হাতে পেয়েছেন ‘ট্রাভেল পাস’। এখন শুধু দেশের মাটিতে পা রাখার অপেক্ষা।১৭ বছরের বেশি সময় পর যুক্তরাজ্য থেকে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান। তার প্রত্যাবর্তন ঘিরে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে যেমন উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে, তেমনি নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রকাশ পাচ্ছে শঙ্কা বাড়ছে উদ্বেগ।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, নিরাপত্তার ব্যবস্থার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশের যে কোনো নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারেক রহমানকে পুলিশ প্রটেকশন দেওয়া হবে।এছাড়া আরও নানামুখী ব্যবস্থা থাকবে। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন,বিমানবন্দর থেকেই এই নিরাপত্তা ব্যবস্থার সূচনা হবে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ কোনো ব্যক্তির দেশে ফেরা সব সময়ই একটি সংবেদনশীল বিষয়। সে কারণে আগাম প্রস্তুতি ও সমন্বিত নিরাপত্তা পরিকল্পনা থাকলে ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব। তারেক রহমানসহ দেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।
পুলিশ বলছে, দেশে ফেরার পর তারেক রহমান এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গমনাগমনের সময় পাবেন পুলিশ প্রটেকশনসহ বিশেষ নিরাপত্তা। এছাড়া তারেক রহমানের বাসভবন ও অফিসেও থাকবে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা। নিরাপত্তা ছাড়পত্র ছাড়া কাউকে তার ধারেকাছে ভিড়তে দেবে না পুলিশ। ইউনিফর্মধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও ছদ্মবেশে গোয়েন্দারা তারেক রহমানের নিরাপত্তার দিকটি দেখভাল করবেন।

বিএনপি নেতা আকতার হোসেন বলছেন, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশের রাজনীতিতে নতুন গতি আনতে পারে। তারা আশা প্রকাশ করেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও যথাযথ নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তিনি দেশে ফিরবেন।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যেমন কৌতূহল বাড়ছে, তেমনি নিরাপত্তা ও সার্বিক পরিস্থিতির দিকেও নজর রাখছে সংশ্লিষ্ট মহল।

নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা_______

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরার সিদ্ধান্তের কথা জানার পর তার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে দেশে ফেরার পর তারেক রহমানকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়ার দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। নিরাপত্তায় কোথাও যেন কোনো ফাঁক না থাকে এ বিষয়টি ভালোমতো তদারকি করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়।রাজনৈতিক আদর্শ তদন্তের পর নিরাপত্তায় ডিউটি আরেকটি সূত্র জানায়, তারেক রহমান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখার পর তাকে বহনকারী গাড়ির আগে-পিছে পুলিশ প্রটেকশন দেবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ প্রটেকশনের গাড়িসহ তারেক রহমানের ধারেকাছে যারা ডিউটি করবেন, তাদের সিকিউরিটি ভেটিং শুরু করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। তাদের রাজনৈতিক আদর্শ এবং পরিবারের সদস্যদের বিষয়ে তদন্তের পর তারেক রহমানের নিরাপত্তায় নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএমপি। এজন্য একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা তারেক রহমানের নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের বিষয়ে নানামুখী তদন্ত করবে।

গোয়েন্দা তদন্তে যেসব পুলিশ সদস্যের বিষয়ে ইতিবাচক প্রতিবেদন পাওয়া যাবে না, তাদের তারেক রহমানের নিরাপত্তায় নিয়োজিত করা হবে না। ইউনিফর্মধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও ছদ্মবেশে গোয়েন্দারা তারেক রহমানের নিরাপত্তার দিকটি দেখভাল করবেন।
মাঠে থাকবে সোয়াট টিম-বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

জানা যায়, তারেক রহমান বিমানবন্দর থেকে গুলশানে আসার পথে কয়েক হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ওইদিন তার নিরাপত্তা উপলক্ষে মাঠে থাকবে ঢাকা মহানগর পুলিশের সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা। তার বাসা ও অফিস ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিংয়ের মাধ্যমে নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে পুলিশ।

তারেক রহমান দেশে ফেরার পর সরাসরি হাসপাতালে যাবেন নাকি বাসায় যাবেন এ বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো পুলিশকে কিছুই জানানো হয়নি। এ কারণে হাসপাতাল ও বাসা দুটি রুট ঘিরেই নিরাপত্তা ও ট্রাফিক পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে। দেশে ফেরার আগের রাতেই এই দুই রুট ঘিরে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া রয়েছে। এদিকে তারেক রহমানের আগমনের দিন ঢাকায় ব্যাপক লোকসমাগম হবে। বিষয়টি মাথায় রেখে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে আগাম পরিকল্পনা করা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কে ডাইভারশন দেওয়াসহ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ওইদিন সব ধরনের যানবাহনের জন্য উন্মুক্ত ও টোল ফ্রি করে দেওয়া চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।

এছাড়া দলের পক্ষ থেকেও তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার নেতৃত্বেও আলাদা একটি টিম কাজ করবে।

তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে তার জন্য বাসভবন ও দলীয় অফিস প্রস্তুত করেছে বিএনপি। গুলশান অ্যাভিনিউর ১৯৬ নম্বর বাসায় উঠবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই বাসার পাশেই ভাড়া করা বাসা ফিরোজায় থাকেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। একই সঙ্গে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তারেক রহমানের জন্য আলাদা চেম্বার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া গুলশানের ৯০ নম্বর সড়কের ১০/সি বাড়িটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে বিএনপির অফিস হিসেবে। যেখান থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

চারতলা এই ভবনে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে দোতলায় রয়েছে ব্রিফিং রুম। অন্য তলায় বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্তদের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে গবেষণা সেল। এই বাড়ি ছাড়াও গুলশান অ্যাভিনিউর ১৯৬ নম্বর বাসাটিতে কঠোর নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলবে পুলিশ। সিসি ক্যামেরায় মোড়ানো থাকবে পুরো বাড়ি। অননুমোদিত কাউকে এই বাড়ির আশপাশে ভিড়তে দেওয়া হবে না।বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।

ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান তারেক রহমানের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘তারেক রহমানকে পুলিশ প্রটেকশন দেওয়া হবে। এছাড়া আরও নানামুখী ব্যবস্থা থাকবে। বিমানবন্দর থেকে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থার সূচনা হবে।
‘তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতেও একটি গুণগত পরিবর্তন আসা প্রত্যাশিত।
এ উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম আরও কার্যকর ও জন আস্থাভিত্তিক হবে।

ঢাকা-১৮ আসনের নেতা কর্মীরা বলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবসান হতে চলেছে আমাদের প্রিয় নেতা তারেক রহমানের নির্বাসিত জীবন। আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক এবং এস এম জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে প্রশাসনের পাশাপাশি এই মূহুর্তের বিশ্বনন্দিত নেতা তারেক রহমানকে দেয়া গণসংবর্ধনায় যে জনসমুদ্র তৈরি হবে সেখানে আমরা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবো ইনশাআল্লাহ।

জুলাই যোদ্ধা মোঃ তারেক, মোঃ আসাদ উল্লাহ, মোঃ নিলয় বলেন, আমরা তারেক রহমানের নির্দেশে ২৪ জুলাই ফ্যাসিস হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়েছি। আমরা একাধিকবার হাসিনার দালাল পুলিশ ও ছাত্র লীগে গুলিতে আহত হয়েছি তবুও আন্দোলনের মাঠ ছাড়িনি। তারা বলেন, তারুণ্যের শক্তি তারেক রহমানের নিরাপত্তায় প্রয়োজনে আবারও নিজেরা গুলি খাবো তবুও আমাদের নেতার কোন ক্ষতি হতে দিবো না ইনশাআল্লাহ।

  • শেয়ার করুন